ঢাকা ১০:৫৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মাইলস ব্যান্ডের টরেন্টো কনসার্ট: শাফিন আহমেদের অসাধারণ পারফরম্যান্সে মুগ্ধ দর্শক

শাফিন আহমেদ টরেন্টোতে মাইলসের সাথে ফুল হাউজ কনসার্ট করেছেন

ফারুকুজ্জামান জুয়েল,
  • আপডেট সময় : ০৩:৪৪:১৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ মে ২০২৪
  • / 175

Photo: Shafin Ahmed

টরেন্টো, কানাডা: ১৮ মে, ২০২৪ – জনপ্রিয় বাংলাদেশী ব্যান্ড মাইলস গত রাতে টরেন্টোর প্যাভিলিয়নে একটি ফুল হাউজ কনসার্ট করেছে। ব্যান্ডের মুখ্য গায়ক, শাফিন আহমেদ তার মুগ্ধকর গলা এবং মনোমুগ্ধকর পারফরম্যান্স দিয়ে দর্শকদের মন জয় করে নিয়েছেন। দীর্ঘদিন ধরে টরেন্টোতে বসবাসকারী বাংলাদেশী সম্প্রদায়ের সদস্যরা মাইলসের অনুরাগী। তাদের গানগুলি আবেগপ্রবণ এবং স্মরণীয়, এবং তাদের লাইভ পারফরম্যান্সগুলি সবসময় শক্তিশালী এবং উত্তেজনাপূর্ণ। শনিবারের রাতের কনসার্টটি কোন ব্যতিক্রম ছিল না।

শাফিন আহমেদ সম্পর্কে:
শাফিন আহমেদ মাইলস ব্যান্ডের মুখ্য গায়ক। তিনি তার মুগ্ধকর গলা এবং আবেগপ্রবণ গানের জন্য পরিচিত। শাফিন আহমেদকে বাংলাদেশের অন্যতম সেরা রক গায়ক হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

কনসার্টটি মাইলসের সবচেয়ে জনপ্রিয় কিছু গান দিয়ে শুরু হয়েছিল, যার মধ্যে রয়েছে “মন পাখি”, “আমার স্বপ্ন”, এবং “চলো বৃষ্টিতে ভিজি”। শাফিন আহমেদ প্রতিটি গানে তার হৃদয় ঢেলে দিয়েছিলেন, এবং দর্শকরা তার সাথে গেয়ে উঠেছিলেন এবং নাচতে শুরু করেছিলেন।
কনসার্টের মাঝামাঝি সময়ে, মাইলস কিছু নতুন গান পরিবেশন করেছিল যা তাদের আসন্ন অ্যালবামে থাকবে। নতুন গানগুলিও দর্শকদের দ্বারা ভালভাবে গ্রহণ করা হয়েছিল, এবং অনেকেই বিশ্বাস করেন যে এগুলি ব্যান্ডের সেরা কাজগুলির মধ্যে কিছু।

কনসার্টটি একটি দীর্ঘ এবং উচ্ছ্বস্বর কভার গান দিয়ে শেষ হয়েছিল। দর্শকরা তাদের পায়ে উঠে দাঁড়িয়ে নাচতে এবং গাইতে শুরু করেছিল, এবং মাইলসের সদস্যরাও মঞ্চে তাদের সাথে যোগ দিয়েছিল। এটি একটি উত্তেজনাপূর্ণ এবং মনে রাখার মতো শেষ ছিল একটি দুর্দান্ত রাতের জন্য।

মাইলস ব্যান্ড সম্পর্কে:
মাইলস একটি জনপ্রিয় বাংলাদেশী রক ব্যান্ড যা ১৯৯০-এর দশকের শুরুতে ঢাকায় গঠিত হয়েছিল। ব্যান্ডটি তাদের মেলোডিক গান, শক্তিশালী লাইভ পারফরম্যান্স এবং বাংলা রক সঙ্গীতকে জনপ্রিয় করতে সাহায্য করার জন্য পরিচিত। মাইলসের সবচেয়ে জনপ্রিয় অ্যালবামগুলির মধ্যে রয়েছে “মাইলস” (১৯৯৪), “প্রেমের গান” (১৯৯৬), এবং “যাত্রা” (১৯৯৯)।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

মাইলস ব্যান্ডের টরেন্টো কনসার্ট: শাফিন আহমেদের অসাধারণ পারফরম্যান্সে মুগ্ধ দর্শক

শাফিন আহমেদ টরেন্টোতে মাইলসের সাথে ফুল হাউজ কনসার্ট করেছেন

আপডেট সময় : ০৩:৪৪:১৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ মে ২০২৪

টরেন্টো, কানাডা: ১৮ মে, ২০২৪ – জনপ্রিয় বাংলাদেশী ব্যান্ড মাইলস গত রাতে টরেন্টোর প্যাভিলিয়নে একটি ফুল হাউজ কনসার্ট করেছে। ব্যান্ডের মুখ্য গায়ক, শাফিন আহমেদ তার মুগ্ধকর গলা এবং মনোমুগ্ধকর পারফরম্যান্স দিয়ে দর্শকদের মন জয় করে নিয়েছেন। দীর্ঘদিন ধরে টরেন্টোতে বসবাসকারী বাংলাদেশী সম্প্রদায়ের সদস্যরা মাইলসের অনুরাগী। তাদের গানগুলি আবেগপ্রবণ এবং স্মরণীয়, এবং তাদের লাইভ পারফরম্যান্সগুলি সবসময় শক্তিশালী এবং উত্তেজনাপূর্ণ। শনিবারের রাতের কনসার্টটি কোন ব্যতিক্রম ছিল না।

শাফিন আহমেদ সম্পর্কে:
শাফিন আহমেদ মাইলস ব্যান্ডের মুখ্য গায়ক। তিনি তার মুগ্ধকর গলা এবং আবেগপ্রবণ গানের জন্য পরিচিত। শাফিন আহমেদকে বাংলাদেশের অন্যতম সেরা রক গায়ক হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

কনসার্টটি মাইলসের সবচেয়ে জনপ্রিয় কিছু গান দিয়ে শুরু হয়েছিল, যার মধ্যে রয়েছে “মন পাখি”, “আমার স্বপ্ন”, এবং “চলো বৃষ্টিতে ভিজি”। শাফিন আহমেদ প্রতিটি গানে তার হৃদয় ঢেলে দিয়েছিলেন, এবং দর্শকরা তার সাথে গেয়ে উঠেছিলেন এবং নাচতে শুরু করেছিলেন।
কনসার্টের মাঝামাঝি সময়ে, মাইলস কিছু নতুন গান পরিবেশন করেছিল যা তাদের আসন্ন অ্যালবামে থাকবে। নতুন গানগুলিও দর্শকদের দ্বারা ভালভাবে গ্রহণ করা হয়েছিল, এবং অনেকেই বিশ্বাস করেন যে এগুলি ব্যান্ডের সেরা কাজগুলির মধ্যে কিছু।

কনসার্টটি একটি দীর্ঘ এবং উচ্ছ্বস্বর কভার গান দিয়ে শেষ হয়েছিল। দর্শকরা তাদের পায়ে উঠে দাঁড়িয়ে নাচতে এবং গাইতে শুরু করেছিল, এবং মাইলসের সদস্যরাও মঞ্চে তাদের সাথে যোগ দিয়েছিল। এটি একটি উত্তেজনাপূর্ণ এবং মনে রাখার মতো শেষ ছিল একটি দুর্দান্ত রাতের জন্য।

মাইলস ব্যান্ড সম্পর্কে:
মাইলস একটি জনপ্রিয় বাংলাদেশী রক ব্যান্ড যা ১৯৯০-এর দশকের শুরুতে ঢাকায় গঠিত হয়েছিল। ব্যান্ডটি তাদের মেলোডিক গান, শক্তিশালী লাইভ পারফরম্যান্স এবং বাংলা রক সঙ্গীতকে জনপ্রিয় করতে সাহায্য করার জন্য পরিচিত। মাইলসের সবচেয়ে জনপ্রিয় অ্যালবামগুলির মধ্যে রয়েছে “মাইলস” (১৯৯৪), “প্রেমের গান” (১৯৯৬), এবং “যাত্রা” (১৯৯৯)।