ঢাকা ০৩:১১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নারীর সম-অধিকার নিয়ে এবার নারী দিবস পালিত।

নারীর সম-অধিকার নিয়ে এবার নারী দিবস পালিত।

নিজস্ব প্রতিবেদক,
  • আপডেট সময় : ০৯:৪১:০২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৮ মার্চ ২০২৪
  • / 250

২০২৪ সালের আন্তর্জাতিক নারী দিবসের থিম হলো:
“নারীর সমঅধিকার, সমসুযোগ
এগিয়ে নিতে হবে বিনিয়োগ”

নারীদের অংশগ্রহণ বৃদ্ধি এবং লিঙ্গ সমতা অর্জনে প্রযুক্তির ব্যবহারের উপর জোর দেওয়া হবে। ১৯০৯ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি আমেরিকার নিউ ইয়র্কে প্রথম আন্তর্জাতিক নারী দিবস পালিত হয়।
১৯১১ সালে ৮ মার্চ অস্ট্রিয়া, ডেনমার্ক, জার্মানি এবং সুইজারল্যান্ডে প্রথম আন্তর্জাতিক নারী দিবস পালিত হয়।
১৯৭৫ সালে জাতিসংঘ ৮ মার্চকে আন্তর্জাতিক নারী দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।

নারীদের অর্জন ও অবদান উদযাপন করা।
লিঙ্গ বৈষম্য ও অসমতা দূরীকরণের জন্য সচেতনতা বৃদ্ধি করা।
নারীদের ক্ষমতায়ন ও অধিকার আদায়ের জন্য সংগ্রাম করা।
বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন অনুষ্ঠান, কর্মশালা, সেমিনার, মিছিল ও আলোচনা সভার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক নারী দিবস পালিত হয়।
সরকার, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন এই দিবসটি পালনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

বাংলাদেশে নারী দিবস:
বাংলাদেশে ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার পূর্ব থেকেই আন্তর্জাতিক নারী দিবস পালিত হচ্ছে।সরকারিভাবে এই দিবসটি পালনের জন্য বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।বিভিন্ন সংগঠন নারীদের অধিকার ও ক্ষমতায়নের জন্য আলোচনা সভা, কর্মশালা ও মিছিলের আয়োজন করে।

আমাদের করণীয়:
নারীদের অধিকার ও ক্ষমতায়নের জন্য সচেতনতা বৃদ্ধি করা।লিঙ্গ বৈষম্য ও অসমতা দূরীকরণে ভূমিকা রাখা।নারীদের সাথে সকল ক্ষেত্রে সমতা ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা।

উল্লেখযোগ্য নারী ব্যক্তিত্ব:
মাদার তেরেসা
বেগম রোকেয়া
কল্পনা দত্ত
মালালা ইউসুফাইজ।
ফাতেমা বিনতে মুসা
রাণী লক্ষ্মী বাঈ

নারীদের অর্জন ও অবদানকে স্বীকৃতি দেওয়ার মাধ্যমে তাদের আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করে।
লিঙ্গ বৈষম্য ও অসমতা দূরীকরণে সামাজিক আন্দোলনকে জোরালো করে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

নারীর সম-অধিকার নিয়ে এবার নারী দিবস পালিত।

নারীর সম-অধিকার নিয়ে এবার নারী দিবস পালিত।

আপডেট সময় : ০৯:৪১:০২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৮ মার্চ ২০২৪

২০২৪ সালের আন্তর্জাতিক নারী দিবসের থিম হলো:
“নারীর সমঅধিকার, সমসুযোগ
এগিয়ে নিতে হবে বিনিয়োগ”

নারীদের অংশগ্রহণ বৃদ্ধি এবং লিঙ্গ সমতা অর্জনে প্রযুক্তির ব্যবহারের উপর জোর দেওয়া হবে। ১৯০৯ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি আমেরিকার নিউ ইয়র্কে প্রথম আন্তর্জাতিক নারী দিবস পালিত হয়।
১৯১১ সালে ৮ মার্চ অস্ট্রিয়া, ডেনমার্ক, জার্মানি এবং সুইজারল্যান্ডে প্রথম আন্তর্জাতিক নারী দিবস পালিত হয়।
১৯৭৫ সালে জাতিসংঘ ৮ মার্চকে আন্তর্জাতিক নারী দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।

নারীদের অর্জন ও অবদান উদযাপন করা।
লিঙ্গ বৈষম্য ও অসমতা দূরীকরণের জন্য সচেতনতা বৃদ্ধি করা।
নারীদের ক্ষমতায়ন ও অধিকার আদায়ের জন্য সংগ্রাম করা।
বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন অনুষ্ঠান, কর্মশালা, সেমিনার, মিছিল ও আলোচনা সভার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক নারী দিবস পালিত হয়।
সরকার, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন এই দিবসটি পালনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

বাংলাদেশে নারী দিবস:
বাংলাদেশে ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার পূর্ব থেকেই আন্তর্জাতিক নারী দিবস পালিত হচ্ছে।সরকারিভাবে এই দিবসটি পালনের জন্য বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।বিভিন্ন সংগঠন নারীদের অধিকার ও ক্ষমতায়নের জন্য আলোচনা সভা, কর্মশালা ও মিছিলের আয়োজন করে।

আমাদের করণীয়:
নারীদের অধিকার ও ক্ষমতায়নের জন্য সচেতনতা বৃদ্ধি করা।লিঙ্গ বৈষম্য ও অসমতা দূরীকরণে ভূমিকা রাখা।নারীদের সাথে সকল ক্ষেত্রে সমতা ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা।

উল্লেখযোগ্য নারী ব্যক্তিত্ব:
মাদার তেরেসা
বেগম রোকেয়া
কল্পনা দত্ত
মালালা ইউসুফাইজ।
ফাতেমা বিনতে মুসা
রাণী লক্ষ্মী বাঈ

নারীদের অর্জন ও অবদানকে স্বীকৃতি দেওয়ার মাধ্যমে তাদের আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করে।
লিঙ্গ বৈষম্য ও অসমতা দূরীকরণে সামাজিক আন্দোলনকে জোরালো করে।