ঢাকা ০২:৪০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রাজশাহী বিভাগের পরিচিতি ও ইতিহাস ।

নিউজ ডেক্স,
  • আপডেট সময় : ০৪:৩২:৪৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২ অগাস্ট ২০২৪
  • / 238

Credit:www.wikipedia.org

রাজশাহী বিভাগ- বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিভাগ। এটি বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত। রাজশাহী বিভাগে মোট ৮টি জেলা রয়েছে।

নামকরণ ইতিহাস:
বিশ্লেষণ করলে, সংস্কৃত ‘রাজ’ ও ফারসি ‘শাহ’ এর বিশেষণ ‘শাহী’ শব্দযোগে ‘রাজশাহী’ শব্দের উদ্ভব, যার অর্থ একই অর্থাৎ রাজা বা রাজা-রাজকীয় বা বাদশাহ বা বাদশাহী।

এই জেলার নামকরণ ;ঐতিহাসিক অক্ষয় কুমার মৈত্রেয়র মতে রাণী ভবানীর দেয়া নাম। মিঃ গ্রান্ট এর মতে, রাণী ভবানীর জমিদারীকেই রাজশাহী বলা হতো এবং এই চাকলার বন্দোবস্তের কালে নামের উল্লেখ পাওয়া যায়। ১৮২৫ সাল থেকে,তার আগে জেলার সদরদপ্তর ছিল বর্তমান নাটোর শহর এলাকায়। নারদ নদের নাব্য সংকটের কারণে তৎকালীন রামপুর-বোয়ালিয়া পদ্মানদীর তীরবর্তী এলাকায় সদর ও প্রসাশনিক এলাকা ব্রিটিশরা থাকতে শুরু করে। তবে ধারণা করা হয়, এই জেলায় বহু রাজা-জমিদারের বসবাস, এজন্য এ জেলার নাম হয়েছে ।

 

রাজশাহী বিভাগের পরিচিতি

 বাংলাদেশের একটি বিশিষ্ট বিভাগ। এই বিভাগের প্রধান শহর পদ্মা নদীর তীরে অবস্থিত।

বিভাগের জেলা সমূহ

  • রাজশাহী
  • চাঁপাইনবাবগঞ্জ
  • নাটোর
  • নওগাঁ
  • বগুড়া
  • জয়পুরহাট
  • পাবনা
  • সিরাজগঞ্জ

রাজশাহী বিভাগের ইতিহাস

ইতিহাস বেশ পুরনো এবং সমৃদ্ধ। এই বিভাগের বিভিন্ন স্থানে প্রাচীন সভ্যতার নিদর্শন পাওয়া যায়।

প্রাচীন যুগ

প্রাচীন যুগে  বিভিন্ন অংশে পাল, সেন এবং মুঘল শাসন ছিল। এই সময়ে প্রচুর মন্দির, মসজিদ এবং অন্যান্য স্থাপনা নির্মিত হয়।

মধ্যযুগ

মধ্যযুগে গুরুত্ব আরও বেড়ে যায়, এই সময়ে বিভিন্ন শাসকের মধ্যে যুদ্ধবিগ্রহ হয়। তবে সাংস্কৃতিক ও বাণিজ্যিক দিক থেকে  সমৃদ্ধি লাভ করে।

ব্রিটিশ শাসন

ব্রিটিশ শাসনামলে অনেক উন্নতি হয়, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, এবং যোগাযোগ ব্যবস্থায় উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আসে, রাজশাহী শহরে প্রতিষ্ঠিত হয় !

রাজশাহী বিভাগ এর পরিচিতি ও ইতিহাস বর্ণনা।

Credit: www.facebook.com

 

রাজশাহী জেলার বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব:
আবুল হাসনাত মোহাম্মদ কামারুজ্জামান – রাজনীতিবিদ ও জাতীয় নেতা। চারু মজুমদার – মাওবাদী রাজনীতিবিদ। অক্ষয়কুমার মৈত্রেয় – ভারতীয় ইতিহাসবেত্তা।রাণী ভবানী – রাজশাহীর জমিদার। সেলিনা হোসেন – বাংলাদেশী কথাসাহিত্যিক। হাসান আজিজুল হক – সাহিত্যবিদ।

মিজানুর রহমান মিনু – রাজনীতিবিদ। এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন – রাজনীতিবিদ। আবু হেনা – বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ ও সাবেক সরকারি কর্মকর্তা।
শাহরিয়ার আলম – এমপি, রাজনীতিবিদ। কবির হোসেন – রাজনীতিবিদ। আবুল কালাম আজাদ – এমপি, রাজনীতিবিদ। মোহাম্মদ মকসেদ আলী – সাবেক সংসদ সদস্য। নাদিম মোস্তফা – রাজনীতিবিদ। সরদার আমজাদ হোসেন – রাজনীতিবিদ।
সরদার মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর – রাজনীতিবিদ। আমিনুল হক – রাজনীতিবিদ। ওমর ফারুক চৌধুরী – রাজনীতিবিদ। জিনাতুন নেসা তালুকদার – রাজনীতিবিদ।

ওয়াহিদা মল্লিক জলি – প্রখ্যাত মঞ্চ, নাট্য ও চলচ্চিত্র অভিনেত্রী এবং শিক্ষক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। এন্ড্রু কিশোর – কণ্ঠশিল্পী। নাজমুল হোসেন শান্ত – বাংলাদেশী ক্রিকেট। পান্না ঘোষ – মহিলা ক্রিকেটার। খোদা বক্স মৃধা – ক্রীড়া ধারাভাষ‍্যকার।
মুহিন – গায়ক। নুসরাত ইমরোজ তিশা – অভিনেত্রী। মাহিয়া মাহী – চিত্রনায়িকা।
শর্মিলী আহমেদ – বিশিষ্ট নাট্য ও চলচ্চিত্র অভিনেত্রী। রিজিয়া পারভীন – কণ্ঠশিল্পী।


                                          ( তথ্য সম্পাদন সহায়তায়: উইকিপিডিয়া )

 

রাজশাহী বিভাগের অর্থনীতি

অর্থনীতি প্রধানত কৃষিনির্ভর। এখানে প্রচুর আম, লিচু, এবং অন্যান্য ফলের চাষ হয়।

কৃষি

প্রধানত ধান, গম, এবং পাটের চাষ হয়। এছাড়াও এখানে প্রচুর সবজি এবং ফলের চাষ হয়।

শিল্প

কিছু ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প রয়েছে। এখানে খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ, তাঁত শিল্প এবং সিরামিক শিল্প বেশ জনপ্রিয়।

 

রাজশাহী বিভাগের শিক্ষা ব্যবস্থা

শিক্ষা ব্যবস্থা অত্যন্ত উন্নত। এখানে বিভিন্ন স্কুল, কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

বাংলাদেশের অন্যতম বৃহত্তম এবং প্রাচীন বিশ্ববিদ্যালয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন বিষয়ে উচ্চশিক্ষা প্রদান করা হয়।

রাজশাহী কলেজ

ব্রিটিশ শাসনামলে প্রতিষ্ঠিত একটি বিখ্যাত কলেজ। এটি উচ্চমাধ্যমিক এবং স্নাতক পর্যায়ে শিক্ষা প্রদান করে।

বিভাগের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য

সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য অনেক সমৃদ্ধ, এখানে বিভিন্ন উৎসব, মেলা এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

পহেলা বৈশাখ

পহেলা বৈশাখ বেশ ঘটা করে পালন করা হয়, এই দিনে বিভিন্ন মেলা এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়।

নববর্ষের মেলা

নববর্ষের সময় বিভিন্ন মেলা অনুষ্ঠিত হয়। এই মেলাগুলোতে বিভিন্ন পণ্য এবং খাদ্য সামগ্রী বিক্রি হয়।

রাজশাহী বিভাগ এর পরিচিতি ও ইতিহাস বর্ণনা।

Credit: twitter.com

বিভাগের পর্যটন স্থান

অনেক সুন্দর এবং ঐতিহাসিক পর্যটন স্থান রয়েছে। এই স্থাপনাগুলো পর্যটকদের আকর্ষণ করে।

পুঠিয়া রাজবাড়ি

পুঠিয়া রাজবাড়ি একটি বিখ্যাত পর্যটন স্থান। এখানে প্রাচীন মন্দির এবং রাজবাড়ির নিদর্শন রয়েছে।

মহাস্থানগড়

মহাস্থানগড় বগুড়া জেলায় অবস্থিত একটি প্রাচীন প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান। এটি বাংলাদেশে সবচেয়ে পুরনো শহরগুলোর একটি।

বারিন্দ রিসার্চ মিউজিয়াম

বারিন্দ রিসার্চ মিউজিয়াম শহরে অবস্থিত। এখানে প্রাচীন নিদর্শন এবং প্রত্নতাত্ত্বিক সামগ্রী সংরক্ষিত রয়েছে।

বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং ঐতিহাসিক বিভাগ, এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য এবং অর্থনৈতিক গুরুত্ব একে বিশেষ করে তুলেছে।

 

Frequently Asked Questions

বিভাগের অবস্থান কোথায়?

বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিম অঞ্চলে অবস্থিত।

প্রধান শহর কোনটি?

রাজশাহী শহর বিভাগের প্রধান শহর।

প্রতিষ্ঠা কবে হয়েছিল?

প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৬০ সালে।

বিভাগের প্রধান আকর্ষণ কী?

পুঠিয়া রাজবাড়ী এবং ষাটগম্বুজ মসজিদ প্রধান আকর্ষণ।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

রাজশাহী বিভাগের পরিচিতি ও ইতিহাস ।

আপডেট সময় : ০৪:৩২:৪৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২ অগাস্ট ২০২৪

রাজশাহী বিভাগ- বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিভাগ। এটি বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত। রাজশাহী বিভাগে মোট ৮টি জেলা রয়েছে।

নামকরণ ইতিহাস:
বিশ্লেষণ করলে, সংস্কৃত ‘রাজ’ ও ফারসি ‘শাহ’ এর বিশেষণ ‘শাহী’ শব্দযোগে ‘রাজশাহী’ শব্দের উদ্ভব, যার অর্থ একই অর্থাৎ রাজা বা রাজা-রাজকীয় বা বাদশাহ বা বাদশাহী।

এই জেলার নামকরণ ;ঐতিহাসিক অক্ষয় কুমার মৈত্রেয়র মতে রাণী ভবানীর দেয়া নাম। মিঃ গ্রান্ট এর মতে, রাণী ভবানীর জমিদারীকেই রাজশাহী বলা হতো এবং এই চাকলার বন্দোবস্তের কালে নামের উল্লেখ পাওয়া যায়। ১৮২৫ সাল থেকে,তার আগে জেলার সদরদপ্তর ছিল বর্তমান নাটোর শহর এলাকায়। নারদ নদের নাব্য সংকটের কারণে তৎকালীন রামপুর-বোয়ালিয়া পদ্মানদীর তীরবর্তী এলাকায় সদর ও প্রসাশনিক এলাকা ব্রিটিশরা থাকতে শুরু করে। তবে ধারণা করা হয়, এই জেলায় বহু রাজা-জমিদারের বসবাস, এজন্য এ জেলার নাম হয়েছে ।

 

রাজশাহী বিভাগের পরিচিতি

 বাংলাদেশের একটি বিশিষ্ট বিভাগ। এই বিভাগের প্রধান শহর পদ্মা নদীর তীরে অবস্থিত।

বিভাগের জেলা সমূহ

  • রাজশাহী
  • চাঁপাইনবাবগঞ্জ
  • নাটোর
  • নওগাঁ
  • বগুড়া
  • জয়পুরহাট
  • পাবনা
  • সিরাজগঞ্জ

রাজশাহী বিভাগের ইতিহাস

ইতিহাস বেশ পুরনো এবং সমৃদ্ধ। এই বিভাগের বিভিন্ন স্থানে প্রাচীন সভ্যতার নিদর্শন পাওয়া যায়।

প্রাচীন যুগ

প্রাচীন যুগে  বিভিন্ন অংশে পাল, সেন এবং মুঘল শাসন ছিল। এই সময়ে প্রচুর মন্দির, মসজিদ এবং অন্যান্য স্থাপনা নির্মিত হয়।

মধ্যযুগ

মধ্যযুগে গুরুত্ব আরও বেড়ে যায়, এই সময়ে বিভিন্ন শাসকের মধ্যে যুদ্ধবিগ্রহ হয়। তবে সাংস্কৃতিক ও বাণিজ্যিক দিক থেকে  সমৃদ্ধি লাভ করে।

ব্রিটিশ শাসন

ব্রিটিশ শাসনামলে অনেক উন্নতি হয়, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, এবং যোগাযোগ ব্যবস্থায় উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আসে, রাজশাহী শহরে প্রতিষ্ঠিত হয় !

রাজশাহী বিভাগ এর পরিচিতি ও ইতিহাস বর্ণনা।

Credit: www.facebook.com

 

রাজশাহী জেলার বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব:
আবুল হাসনাত মোহাম্মদ কামারুজ্জামান – রাজনীতিবিদ ও জাতীয় নেতা। চারু মজুমদার – মাওবাদী রাজনীতিবিদ। অক্ষয়কুমার মৈত্রেয় – ভারতীয় ইতিহাসবেত্তা।রাণী ভবানী – রাজশাহীর জমিদার। সেলিনা হোসেন – বাংলাদেশী কথাসাহিত্যিক। হাসান আজিজুল হক – সাহিত্যবিদ।

মিজানুর রহমান মিনু – রাজনীতিবিদ। এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন – রাজনীতিবিদ। আবু হেনা – বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ ও সাবেক সরকারি কর্মকর্তা।
শাহরিয়ার আলম – এমপি, রাজনীতিবিদ। কবির হোসেন – রাজনীতিবিদ। আবুল কালাম আজাদ – এমপি, রাজনীতিবিদ। মোহাম্মদ মকসেদ আলী – সাবেক সংসদ সদস্য। নাদিম মোস্তফা – রাজনীতিবিদ। সরদার আমজাদ হোসেন – রাজনীতিবিদ।
সরদার মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর – রাজনীতিবিদ। আমিনুল হক – রাজনীতিবিদ। ওমর ফারুক চৌধুরী – রাজনীতিবিদ। জিনাতুন নেসা তালুকদার – রাজনীতিবিদ।

ওয়াহিদা মল্লিক জলি – প্রখ্যাত মঞ্চ, নাট্য ও চলচ্চিত্র অভিনেত্রী এবং শিক্ষক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। এন্ড্রু কিশোর – কণ্ঠশিল্পী। নাজমুল হোসেন শান্ত – বাংলাদেশী ক্রিকেট। পান্না ঘোষ – মহিলা ক্রিকেটার। খোদা বক্স মৃধা – ক্রীড়া ধারাভাষ‍্যকার।
মুহিন – গায়ক। নুসরাত ইমরোজ তিশা – অভিনেত্রী। মাহিয়া মাহী – চিত্রনায়িকা।
শর্মিলী আহমেদ – বিশিষ্ট নাট্য ও চলচ্চিত্র অভিনেত্রী। রিজিয়া পারভীন – কণ্ঠশিল্পী।


                                          ( তথ্য সম্পাদন সহায়তায়: উইকিপিডিয়া )

 

রাজশাহী বিভাগের অর্থনীতি

অর্থনীতি প্রধানত কৃষিনির্ভর। এখানে প্রচুর আম, লিচু, এবং অন্যান্য ফলের চাষ হয়।

কৃষি

প্রধানত ধান, গম, এবং পাটের চাষ হয়। এছাড়াও এখানে প্রচুর সবজি এবং ফলের চাষ হয়।

শিল্প

কিছু ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প রয়েছে। এখানে খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ, তাঁত শিল্প এবং সিরামিক শিল্প বেশ জনপ্রিয়।

 

রাজশাহী বিভাগের শিক্ষা ব্যবস্থা

শিক্ষা ব্যবস্থা অত্যন্ত উন্নত। এখানে বিভিন্ন স্কুল, কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

বাংলাদেশের অন্যতম বৃহত্তম এবং প্রাচীন বিশ্ববিদ্যালয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন বিষয়ে উচ্চশিক্ষা প্রদান করা হয়।

রাজশাহী কলেজ

ব্রিটিশ শাসনামলে প্রতিষ্ঠিত একটি বিখ্যাত কলেজ। এটি উচ্চমাধ্যমিক এবং স্নাতক পর্যায়ে শিক্ষা প্রদান করে।

বিভাগের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য

সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য অনেক সমৃদ্ধ, এখানে বিভিন্ন উৎসব, মেলা এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

পহেলা বৈশাখ

পহেলা বৈশাখ বেশ ঘটা করে পালন করা হয়, এই দিনে বিভিন্ন মেলা এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়।

নববর্ষের মেলা

নববর্ষের সময় বিভিন্ন মেলা অনুষ্ঠিত হয়। এই মেলাগুলোতে বিভিন্ন পণ্য এবং খাদ্য সামগ্রী বিক্রি হয়।

রাজশাহী বিভাগ এর পরিচিতি ও ইতিহাস বর্ণনা।

Credit: twitter.com

বিভাগের পর্যটন স্থান

অনেক সুন্দর এবং ঐতিহাসিক পর্যটন স্থান রয়েছে। এই স্থাপনাগুলো পর্যটকদের আকর্ষণ করে।

পুঠিয়া রাজবাড়ি

পুঠিয়া রাজবাড়ি একটি বিখ্যাত পর্যটন স্থান। এখানে প্রাচীন মন্দির এবং রাজবাড়ির নিদর্শন রয়েছে।

মহাস্থানগড়

মহাস্থানগড় বগুড়া জেলায় অবস্থিত একটি প্রাচীন প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান। এটি বাংলাদেশে সবচেয়ে পুরনো শহরগুলোর একটি।

বারিন্দ রিসার্চ মিউজিয়াম

বারিন্দ রিসার্চ মিউজিয়াম শহরে অবস্থিত। এখানে প্রাচীন নিদর্শন এবং প্রত্নতাত্ত্বিক সামগ্রী সংরক্ষিত রয়েছে।

বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং ঐতিহাসিক বিভাগ, এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য এবং অর্থনৈতিক গুরুত্ব একে বিশেষ করে তুলেছে।

 

Frequently Asked Questions

বিভাগের অবস্থান কোথায়?

বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিম অঞ্চলে অবস্থিত।

প্রধান শহর কোনটি?

রাজশাহী শহর বিভাগের প্রধান শহর।

প্রতিষ্ঠা কবে হয়েছিল?

প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৬০ সালে।

বিভাগের প্রধান আকর্ষণ কী?

পুঠিয়া রাজবাড়ী এবং ষাটগম্বুজ মসজিদ প্রধান আকর্ষণ।