ডিএমপি কমিশনার রমজানের প্রথম দিনে ঢাকার বিভিন্ন স্থানে ট্রাফিক ব্যবস্থা পর্যবেক্ষণ করেন। সোনারগাঁও ক্রসিংয়ে ট্রাফিক পুলিশের সাথে ইফতারে অংশগ্রহণ করেন।
যানজট নিরসনে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা প্রদান করেন।তেজগাঁও থানার আয়োজনে অসহায় দুস্থদের মাঝে ইফতার সামগ্রী বিতরণ করেন।

ডিএমপি কমিশনার বলেন, কর্মব্যস্ত নগরবাসী কর্মস্থল থেকে নিরাপদে বাসায় ফিরে তাদের পরিবারের সাথে ইফতার করতে পারেন তার জন্য ডিএমপির পক্ষ থেকে বিশেষ ট্রাফিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক সদস্যদের সঙ্গে অতিরিক্ত জনবল মোতায়েন করা হয়েছে।

সোনারগাঁও ক্রসিং ঢাকা শহরের ব্যস্ততম একটি স্থান। সেখানকার অবস্থা সন্তোষজনক।রমজানের ১০/১৫ দিন পর থেকে মানুষজন কেনাকাটায় বের হন। সে জন্য একটু যানযটের সৃষ্টি হয়। বেশিরভাগ মার্কেটেই পর্যাপ্ত পার্কিংয়ের ব্যবস্থা নাই।মার্কেট কমিটির লোকজন, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও পুলিশ মিলে যানযট সহনীয় রাখার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মুনিবুর রহমান
ট্রাফিক-তেজগাঁও বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (অতিরিক্ত ডিআইজি পদে পদোন্নতি প্রাপ্ত) মোস্তাক আহমেদ,ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাগণ।ডিএমপি কমিশনারের এই পদক্ষেপ ট্রাফিক পুলিশের কর্মীদের মধ্যে অনুপ্রেরণা যোগাবে।এছাড়াও, এটি সাধারণ মানুষের মনে পুলিশের প্রতি আস্থা বৃদ্ধি করবে।

ডিএমপি কমিশনার রমজানের প্রথম দিনে রাস্তায় ইফতার করে ট্রাফিক ব্যবস্থার প্রতি তার গুরুত্বারোপ স্পষ্ট করেছেন।তিনি যানজট নিরসনে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা প্রদান করেছেন, যা ঢাকা শহরের যানজট সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।তিনি অসহায় দুস্থদের মাঝে ইফতার সামগ্রী বিতরণ করে তার মানবিক মুখ উন্মোচন করেছেন।

তথ্যসূত্রঃ Dhaka Metropolitan police