৭ই মার্চের ভাষণ বিশ্বের সকল স্বাধীনতাকামী মানুষের অনুপ্রেরণার উৎস।
৭ই মার্চের ভাষণ বিশ্বের সকল স্বাধীনতাকামী মানুষের অনুপ্রেরণার উৎস।
- আপডেট সময় : ০৪:৩৮:০০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৮ মার্চ ২০২৪
- / 264
যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রী নাজমুল হাসান বলেছেন, ৭ই মার্চ বাঙালি জাতির মুক্তির সংগ্রাম ও স্বাধীনতার ইতিহাসে এক অবিস্মরণীয় দিন। বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এই দিনে ঐতিহাসিক রেসকোর্স ময়দানে দাঁড়িয়ে বজ্রকন্ঠে রচনা করেন ১৮ মিনিটের এক মহাকাব্য। এটি শুধুমাত্র একটি ভাষণ ছিলো না, সুদীর্ঘকাল ধরে পরাধীনতার শৃঙ্খলে আবদ্ধ একটি নিপীড়িত, শোষিত, বঞ্চিত জাতির মুক্তির মন্ত্র ছিলো। হাজার বছরের শৃঙ্খল ভাঙার মুক্তির গান ছিলো। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ শুধু আমাদের জন্য নয়, সারা বিশ্বের স্বাধীনতাকামী মানুষের জন্য অনুপ্রেরণার চিরন্তন উৎস। একটি ভাষণ কীভাবে সমগ্র জাতিকে জাগিয়ে তুলতে পারে, স্বাধীনতার জন্য মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণে উদ্বুদ্ধ করতে পারে, বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ তার অনন্য উদাহরণ।
মন্ত্রীর বক্তব্যের মূল বিষয়:
৭ই মার্চের ভাষণের তাৎপর্য বাঙালি জাতির মুক্তির সংগ্রামের মন্ত্র হাজার বছরের শৃঙ্খল ভাঙার মুক্তির গান বিশ্বের স্বাধীনতাকামী মানুষের অনুপ্রেরণার উৎস মুক্তিযুদ্ধে ভাষণের ভূমিকা জাতিকে জাগিয়ে তোলা
স্বাধীনতার জন্য মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণে উদ্বুদ্ধ করা মুক্তিযুদ্ধের দিকনির্দেশনা প্রদান।
স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে ভাষণের অনুপ্রেরণা:
২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত সমৃদ্ধ “স্মার্ট বাংলাদেশ” গঠনে অনুপ্রেরণা যুবসমাজকে আত্মনিয়োগের আহ্বান যুবসমাজের প্রতি আহ্বান। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মানে করতে প্রতিভা বিকাশের উপযোগী পরিবেশে কাজ করার আশ্বাস।
মন্ত্রী বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
তিনি শেখ হাসিনা যুব উন্নয়ন ইন্সটিটিউট আয়োজিত যুব সমাবেশে ২০২৪ যোগদান করেন। যুব সমাবেশে তিনি যুবসমাজের প্রতি আহ্বান জানান।