বিদ্যুৎ, গ্যাস, জালানী ও নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম বৃদ্ধি..রুহুল কবির রিজভী।
বিদ্যুৎ, গ্যাস, জালানী ও নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম বৃদ্ধি..রুহুল কবির রিজভী।
- আপডেট সময় : ০১:১২:০৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ মার্চ ২০২৪
- / 252
বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে পল্টন অফিসে, বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব এডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেন,
বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি গত ১৪ বছরে বিদ্যুতের দাম বেড়েছে ১৩০%, ১৩ বার দাম বাড়ানো হয়েছে।
ক্যাপাসিটি চার্জের নামে লুটপাট: গত ১৪ বছরে ক্যাপাসিটি চার্জের নামে ১ লাখ ৪ হাজার ৯২৬ কোটি টাকা লুটপাট করা হয়েছে।
নবায়নযোগ্য বিদ্যুতের অবহেলা: সরকার তুলনামূলক কম খরচে নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিবর্তে পরিবেশ দূষণকারী জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহার করছে।
নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম বৃদ্ধি: রমজানের পূর্বে চিনির, খেজুরের, পিঁয়াজ, ডিম, মাছ-মাংসের দাম অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।
বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি:
২০০৯ সালে ইউনিট প্রতি বিদ্যুতের দাম ছিল ৩.৭৩ টাকা, বর্তমানে ৮.৯৫ টাকা।
২০০ ইউনিটের বেশি ব্যবহারকারীদের জন্য দাম ইউনিট প্রতি ১২.০৩ টাকা।
৬০০ ইউনিটের উপরে ব্যবহারকারীদের জন্য দাম ইউনিট প্রতি ১৪.৬১ টাকা।
ক্যাপাসিটি চার্জের নামে লুটপাট:
২০২২-২৩ সালে ক্যাপাসিটি চার্জের জন্য প্রায় ১৭ হাজার ১৫৫.৮৬ কোটি টাকা ছাড়া করা হয়েছে।
গত ১৪ বছরে ৮২টি বেসরকারী এবং ৩২টি রেন্টাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রকে ক্যাপাসিটি চার্জ বাবদ মোট ১ লাখ ০৪ হাজার ৯২৬ কোটি টাকা পরিশোধ করা হয়েছে।
নবায়নযোগ্য বিদ্যুতের অবহেলা
সরকার পরিবেশবান্ধব নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ উৎপাদনে আগ্রহী নয়।
কয়লা, তেল, গ্যাসের মতো পরিবেশ দূষণকারী জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহার করে বিদ্যুৎ উৎপাদন করছে।
নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম বৃদ্ধি
রমজানের পূর্বে চিনির, খেজুরের, পিঁয়াজ, ডিম, মাছ-মাংসের দাম অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।
খেজুরের দাম কেজিতে ৫০০ টাকা।
সরকারের দায়িত্বহীনতায় সরকার জনগণের দুর্ভোগের প্রতি নির্বিকার এবং দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ বলে অভিযোগ।