ঢাকা ০৬:৫৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মৌলভীবাজার জেলা: প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও সমৃদ্ধ সংস্কৃতির অধিকারী

মৌলভীবাজার জেলার পরিচিতি ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গ।

অনলাইন ডেক্স,
  • আপডেট সময় : ০৯:১০:৩৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪
  • / 727

credit: www.zpmoulvibazar.gov.bd

বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত মৌলভীবাজার জেলার এবং এলাকার গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্বের প্রাণবন্ত বর্ণনা। এটি সিলেটের একটি বিভাগ, এই অঞ্চলের মোট আয়তন ২,৭৯৯.৩৮ বর্গ কিলোমিটার।


মৌলভীবাজার জেলার ইতিহাসঃ

এই অঞ্চলটি প্রাচীন যুগ থেকে এত সভ্যতায় পরিপূর্ণ ছিল, এখানে চরম ইতিহাস রয়েছে। আবিষ্কৃত অন্যান্য নিদর্শন অন্তর্ভুক্ত. মৌলভী কাশেম আলী নামে এক ধার্মিক ব্যক্তির নামে তারা এই জেলার নামকরণ করেছে। এই জেলার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য মনমুগ্ধকর। শাহ মোস্তফা-এর বংশধর মৌলভী সৈয়দ কুদরতউল্লাহ অষ্টাদশ শতাব্দীর মাঝামাঝি মনু নদীর উত্তর তীরে কয়েকটি দোকানঘর স্থাপন করে ভোজ্যসামগ্রী ক্রয় বিক্রয়ের সুযোগ সৃষ্টি করেন। মৌলভী সৈয়দ কুদরতউল্লাহ প্রতিষ্ঠিত এ বাজারে নৌ ও স্থলপথে প্রতিদিন লোকসমাগম বৃদ্ধি পেতে থাকে। ক্রেতা-বিক্রেতার সমাগমের মাধ্যমে মুখে মুখে ছড়িয়ে পড়ে মৌলভীবাজারের খ্যাতি।

 

মৌলভীবাজার জেলার সংস্কৃতি:

ভিন্ন ধর্মের এই মানুষগুলো ভিন্ন ভিন্ন সংস্কৃতির হলেও সমাজে সৌহার্দ্যপূর্ণভাবে বসবাস করছে। বাউল গান, লোকগান ও নৃত্য এই এলাকার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য। দেশের মানুষ বন্ধুত্বপূর্ণ এবং সামাজিকীকরণের প্রবণতা রয়েছে।

মৌলভীবাজার জেলার দর্শনীয় স্থানঃ

পর্যটকদের আকর্ষণ করতে পারে এমন অনেক গন্তব্য রয়েছে। কিছু উল্লেখযোগ্য স্থান হলঃ

লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান
শ্রীমঙ্গল চা বাগান
মাধবকুন্ড জলপ্রপাত
হাম হাম ফলস
ভানুগাছ রেলওয়ে স্টেশন

মৌলভীবাজারের বিখ্যাত খাবার: খাবারের রয়েছে বিশেষ স্বাদ ও গন্ধ। এই জেলার কিছু বিখ্যাত খাবার হল:

চা
পান্থা ভাত
সরিষা ইলিশ
পাই বিভিন্ন ধরনের

 

                     আরও বিভিন্ন জেলা ও বিভাগ সম্পর্কে জানতে ভিজিট করুন: জেলা ও উপজেলা

 

মৌলভীবাজার জেলার গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব ও পরিচিতি-

বেশ কিছু ব্যক্তিত্ব আবির্ভূত হয়েছে। আজ আমাদের নিম্নলিখিত ব্যক্তিত্ব রয়েছে।এইডস বিভিন্ন উপায়ে সাহায্য করেছে, ক্ষেত্র অন্তর্ভুক্ত। কিছু উল্লেখযোগ্য ব্যক্তির নাম নিম্নে দেওয়া হলঃ

  • লুৎফুর রহমান বর্ণভী-বাংলাদেশী দেওবন্দী ইসলামিক স্কলার।
    সৈয়দ মুজতবা আলী – সাহিত্যিক ।
    বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান ।
    সৈয়দ আব্দুল মজিদ খান বাহাদুর – স্টেটসম্যান ।
    তিনি বাংলাদেশের জামায়াতে ইসলামীর বর্তমান আমির শফিকুর রহমান।
    সৈয়দ মুর্তজা আলী – ঐতিহাসিক।

 

  • মোঃ কেরামত আলী: ব্যবসায়ী, রাজনীতিবিদ ও সমাজসেবী ।
    স্বাধীনতা পুরস্কার বিজয়ীদের মধ্যে ছিলেন একজন রাজনীতিবিদ আজিজুর রহমান।
    পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের সদস্য আব্দুল মুত্তাকিম চৌধুরী ।
    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রথম ছাত্রী- বিপ্লবী লীলা দত্ত নাগ।
    নওয়াব আলী আমজাদ – জনপ্রিয় জমিদার ও সমাজসেবী।
    মহাকবি শেখ চাঁদ – মধ্যবয়সী মহান কবি।
    এম সাইফুর রহমান – রাজনীতিবিদ।

 

  • গৌরী শংকর ভট্টাচার্য – সাংবাদিক ।
    দ্বিজেন শর্মা – সাহিত্যিক ও প্রকৃতিবিদ।
    আতাউল করিম – বিশ্বের একজন বিখ্যাত পদার্থবিদ।
    বিচারপতি – নাজমুন আরা সুলতানা – বাংলাদেশের প্রথম মহিলা বিচারপতি।
    চৌধুরী গোলাম আকবর সাহিত্য ভূষণ – লেখক ও বাংলাদেশের লোকগীতি সংগ্রাহক।
    ডঃ আবেদ চৌধুরী – একজন পেশাদার জেনেটিসিস্ট।
    মোহাম্মদ মুহিবুর রহমান – পাকিস্তানের তৃতীয় জাতীয় পরিষদে সবচেয়ে কম বয়সে প্রতিনিধি ।
    সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমেদ – সংসদ সদস্য এবং ডাকসুর সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট।

 

  • সৈয়দ মহসিন আলী – রাজনীতিবিদ।
    এ.এন.এম. ইউসুফ – একজন রাজনীতিবিদ, একজন জনহিতৈষী।
    তিনি ছিলেন রামরঞ্জন ভট্টাচার্য – শহীদ বুদ্ধিজীবী ।
    সাহিত্য রত্ন- লোকসাহিত্য গবেষক ড.- মুন্সী আশরাফ হোসেন  ।
    উপাধ্যক্ষ আব্দুস শহীদ – কৃষিমন্ত্রী, সাবেক চিফ হুইপ ।
    প্রধান বিচারপতি (বর্তমানে অবসরপ্রাপ্ত) সুরেন্দ্র কুমার সিনহা।
    নুরুন্নাহার ফাতেমা বেগম- চিকিৎসক।
    মোফাজ্জল করিম- কবি, জনপ্রশাসন কর্মকর্তা ।
    মঈনুস সুলতান – সাহিত্যিক ।

 

  • গোপীনাথ দত্ত বাংলা মহাভারতের লেখক (পন্ডিত সরলা দত্তের সাথে)
    তাজুল মোহাম্মদ – মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক লেখক ও গবেষক ।
    মাঃ ইদ্রিসুর রহমান, চৌধুরী এশিয়া ও বাংলাদেশের বিখ্যাত সাংবাদিক।
    নবাব আলী হায়দার খান – কৃষিমন্ত্রী, আসাম ।
    মেজর জেনারেল ইসমাইল ফারুক চৌধুরী – বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর সাবেক প্রধান সামরিক প্রকৌশলী।
    এখানে আবারও সম্মানিত সাবেক প্রতিমন্ত্রী এবাদুর রহমান চৌধুরীর নাম উল্লেখ করতে হচ্ছে।
    এবাদত হোসেন- বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের খেলোয়াড় ।
    তবুও, ব্রিটিশ অভিনেত্রী ও গায়িকা রোশনারা মনির কথা বলতে দেরি নেই।
    সৈয়দ মুহাম্মদ আলী – ইংরেজিতে বাংলাদেশী সাংবাদিকতাকে আলোকিত করা প্রথম।      (সূত্র: উইকিপিডিয়া)

 

বাংলাদেশ একটি সমৃদ্ধ অঞ্চল, যেখানে ইতিহাস, সংস্কৃতি এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অতুলনীয়। বিখ্যাত ব্যক্তিরা দেশের গর্ব, তারা বিভিন্ন ক্ষেত্রে অসামান্য অবদান রেখেছেন। জেলার পরিচিতি ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সম্পর্কে জানা আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

 

Frequently Asked Questions

মৌলভীবাজার জেলার ভৌগোলিক অবস্থান কত?

মৌলভীবাজার বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সিলেট বিভাগের একটি জেলা।

কোন পর্যটন গন্তব্য এবং সাইট পর্যটকদের সবচেয়ে বেশি আকর্ষণ করে?

শ্রীমঙ্গল চা বাগান, লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান, মাধবকুন্ড জলপ্রপাত মৌলভীবাজারের গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন স্পট।

গুরুত্বপূর্ণ ল্যান্ডমার্ক কি কি?

মৌলভীবাজার জেলার একটি প্রধান ঐতিহাসিক স্থান রয়েছে, তার নাম শমসের গাজীর দুর্গ, হাকালুকি হাওর।

বিখ্যাত ব্যক্তি কারা?

মৌলভীবাজারের বিশিষ্ট ব্যক্তিরা হলেন কবি দিলওয়ার, লেখিকা সেলিনা হোসেন।

কখন পরিদর্শন করা ভাল?

মৌলভীবাজার বেড়াতে যাওয়ার উপযুক্ত সময় অক্টোবর থেকে মার্চ।

কোন ধরনের খাবার বিখ্যাত?

মৌলভীবাজারের এই জেলায় চা, সাতকোড়াসহ বিভিন্ন দেশি মিষ্টির জনপ্রিয়তা বেশি।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

মৌলভীবাজার জেলা: প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও সমৃদ্ধ সংস্কৃতির অধিকারী

মৌলভীবাজার জেলার পরিচিতি ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গ।

আপডেট সময় : ০৯:১০:৩৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪

বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত মৌলভীবাজার জেলার এবং এলাকার গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্বের প্রাণবন্ত বর্ণনা। এটি সিলেটের একটি বিভাগ, এই অঞ্চলের মোট আয়তন ২,৭৯৯.৩৮ বর্গ কিলোমিটার।


মৌলভীবাজার জেলার ইতিহাসঃ

এই অঞ্চলটি প্রাচীন যুগ থেকে এত সভ্যতায় পরিপূর্ণ ছিল, এখানে চরম ইতিহাস রয়েছে। আবিষ্কৃত অন্যান্য নিদর্শন অন্তর্ভুক্ত. মৌলভী কাশেম আলী নামে এক ধার্মিক ব্যক্তির নামে তারা এই জেলার নামকরণ করেছে। এই জেলার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য মনমুগ্ধকর। শাহ মোস্তফা-এর বংশধর মৌলভী সৈয়দ কুদরতউল্লাহ অষ্টাদশ শতাব্দীর মাঝামাঝি মনু নদীর উত্তর তীরে কয়েকটি দোকানঘর স্থাপন করে ভোজ্যসামগ্রী ক্রয় বিক্রয়ের সুযোগ সৃষ্টি করেন। মৌলভী সৈয়দ কুদরতউল্লাহ প্রতিষ্ঠিত এ বাজারে নৌ ও স্থলপথে প্রতিদিন লোকসমাগম বৃদ্ধি পেতে থাকে। ক্রেতা-বিক্রেতার সমাগমের মাধ্যমে মুখে মুখে ছড়িয়ে পড়ে মৌলভীবাজারের খ্যাতি।

 

মৌলভীবাজার জেলার সংস্কৃতি:

ভিন্ন ধর্মের এই মানুষগুলো ভিন্ন ভিন্ন সংস্কৃতির হলেও সমাজে সৌহার্দ্যপূর্ণভাবে বসবাস করছে। বাউল গান, লোকগান ও নৃত্য এই এলাকার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য। দেশের মানুষ বন্ধুত্বপূর্ণ এবং সামাজিকীকরণের প্রবণতা রয়েছে।

মৌলভীবাজার জেলার দর্শনীয় স্থানঃ

পর্যটকদের আকর্ষণ করতে পারে এমন অনেক গন্তব্য রয়েছে। কিছু উল্লেখযোগ্য স্থান হলঃ

লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান
শ্রীমঙ্গল চা বাগান
মাধবকুন্ড জলপ্রপাত
হাম হাম ফলস
ভানুগাছ রেলওয়ে স্টেশন

মৌলভীবাজারের বিখ্যাত খাবার: খাবারের রয়েছে বিশেষ স্বাদ ও গন্ধ। এই জেলার কিছু বিখ্যাত খাবার হল:

চা
পান্থা ভাত
সরিষা ইলিশ
পাই বিভিন্ন ধরনের

 

                     আরও বিভিন্ন জেলা ও বিভাগ সম্পর্কে জানতে ভিজিট করুন: জেলা ও উপজেলা

 

মৌলভীবাজার জেলার গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব ও পরিচিতি-

বেশ কিছু ব্যক্তিত্ব আবির্ভূত হয়েছে। আজ আমাদের নিম্নলিখিত ব্যক্তিত্ব রয়েছে।এইডস বিভিন্ন উপায়ে সাহায্য করেছে, ক্ষেত্র অন্তর্ভুক্ত। কিছু উল্লেখযোগ্য ব্যক্তির নাম নিম্নে দেওয়া হলঃ

  • লুৎফুর রহমান বর্ণভী-বাংলাদেশী দেওবন্দী ইসলামিক স্কলার।
    সৈয়দ মুজতবা আলী – সাহিত্যিক ।
    বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান ।
    সৈয়দ আব্দুল মজিদ খান বাহাদুর – স্টেটসম্যান ।
    তিনি বাংলাদেশের জামায়াতে ইসলামীর বর্তমান আমির শফিকুর রহমান।
    সৈয়দ মুর্তজা আলী – ঐতিহাসিক।

 

  • মোঃ কেরামত আলী: ব্যবসায়ী, রাজনীতিবিদ ও সমাজসেবী ।
    স্বাধীনতা পুরস্কার বিজয়ীদের মধ্যে ছিলেন একজন রাজনীতিবিদ আজিজুর রহমান।
    পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের সদস্য আব্দুল মুত্তাকিম চৌধুরী ।
    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রথম ছাত্রী- বিপ্লবী লীলা দত্ত নাগ।
    নওয়াব আলী আমজাদ – জনপ্রিয় জমিদার ও সমাজসেবী।
    মহাকবি শেখ চাঁদ – মধ্যবয়সী মহান কবি।
    এম সাইফুর রহমান – রাজনীতিবিদ।

 

  • গৌরী শংকর ভট্টাচার্য – সাংবাদিক ।
    দ্বিজেন শর্মা – সাহিত্যিক ও প্রকৃতিবিদ।
    আতাউল করিম – বিশ্বের একজন বিখ্যাত পদার্থবিদ।
    বিচারপতি – নাজমুন আরা সুলতানা – বাংলাদেশের প্রথম মহিলা বিচারপতি।
    চৌধুরী গোলাম আকবর সাহিত্য ভূষণ – লেখক ও বাংলাদেশের লোকগীতি সংগ্রাহক।
    ডঃ আবেদ চৌধুরী – একজন পেশাদার জেনেটিসিস্ট।
    মোহাম্মদ মুহিবুর রহমান – পাকিস্তানের তৃতীয় জাতীয় পরিষদে সবচেয়ে কম বয়সে প্রতিনিধি ।
    সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমেদ – সংসদ সদস্য এবং ডাকসুর সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট।

 

  • সৈয়দ মহসিন আলী – রাজনীতিবিদ।
    এ.এন.এম. ইউসুফ – একজন রাজনীতিবিদ, একজন জনহিতৈষী।
    তিনি ছিলেন রামরঞ্জন ভট্টাচার্য – শহীদ বুদ্ধিজীবী ।
    সাহিত্য রত্ন- লোকসাহিত্য গবেষক ড.- মুন্সী আশরাফ হোসেন  ।
    উপাধ্যক্ষ আব্দুস শহীদ – কৃষিমন্ত্রী, সাবেক চিফ হুইপ ।
    প্রধান বিচারপতি (বর্তমানে অবসরপ্রাপ্ত) সুরেন্দ্র কুমার সিনহা।
    নুরুন্নাহার ফাতেমা বেগম- চিকিৎসক।
    মোফাজ্জল করিম- কবি, জনপ্রশাসন কর্মকর্তা ।
    মঈনুস সুলতান – সাহিত্যিক ।

 

  • গোপীনাথ দত্ত বাংলা মহাভারতের লেখক (পন্ডিত সরলা দত্তের সাথে)
    তাজুল মোহাম্মদ – মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক লেখক ও গবেষক ।
    মাঃ ইদ্রিসুর রহমান, চৌধুরী এশিয়া ও বাংলাদেশের বিখ্যাত সাংবাদিক।
    নবাব আলী হায়দার খান – কৃষিমন্ত্রী, আসাম ।
    মেজর জেনারেল ইসমাইল ফারুক চৌধুরী – বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর সাবেক প্রধান সামরিক প্রকৌশলী।
    এখানে আবারও সম্মানিত সাবেক প্রতিমন্ত্রী এবাদুর রহমান চৌধুরীর নাম উল্লেখ করতে হচ্ছে।
    এবাদত হোসেন- বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের খেলোয়াড় ।
    তবুও, ব্রিটিশ অভিনেত্রী ও গায়িকা রোশনারা মনির কথা বলতে দেরি নেই।
    সৈয়দ মুহাম্মদ আলী – ইংরেজিতে বাংলাদেশী সাংবাদিকতাকে আলোকিত করা প্রথম।      (সূত্র: উইকিপিডিয়া)

 

বাংলাদেশ একটি সমৃদ্ধ অঞ্চল, যেখানে ইতিহাস, সংস্কৃতি এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অতুলনীয়। বিখ্যাত ব্যক্তিরা দেশের গর্ব, তারা বিভিন্ন ক্ষেত্রে অসামান্য অবদান রেখেছেন। জেলার পরিচিতি ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সম্পর্কে জানা আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

 

Frequently Asked Questions

মৌলভীবাজার জেলার ভৌগোলিক অবস্থান কত?

মৌলভীবাজার বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সিলেট বিভাগের একটি জেলা।

কোন পর্যটন গন্তব্য এবং সাইট পর্যটকদের সবচেয়ে বেশি আকর্ষণ করে?

শ্রীমঙ্গল চা বাগান, লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান, মাধবকুন্ড জলপ্রপাত মৌলভীবাজারের গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন স্পট।

গুরুত্বপূর্ণ ল্যান্ডমার্ক কি কি?

মৌলভীবাজার জেলার একটি প্রধান ঐতিহাসিক স্থান রয়েছে, তার নাম শমসের গাজীর দুর্গ, হাকালুকি হাওর।

বিখ্যাত ব্যক্তি কারা?

মৌলভীবাজারের বিশিষ্ট ব্যক্তিরা হলেন কবি দিলওয়ার, লেখিকা সেলিনা হোসেন।

কখন পরিদর্শন করা ভাল?

মৌলভীবাজার বেড়াতে যাওয়ার উপযুক্ত সময় অক্টোবর থেকে মার্চ।

কোন ধরনের খাবার বিখ্যাত?

মৌলভীবাজারের এই জেলায় চা, সাতকোড়াসহ বিভিন্ন দেশি মিষ্টির জনপ্রিয়তা বেশি।