ঢাকা ০৪:৫০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫, ২৬ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিজিবি কুচকাওয়াজ পরিদর্শনে শেখ হাসিনা

বিজিবি দিবসের কুচকাওয়াজে পরিদর্শন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

অনলাইন ডেস্ক,
  • আপডেট সময় : ০১:১৬:৩৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ৪ মার্চ ২০২৪
  • / 491

ছবিঃ বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সোমবার (৪ ফেব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে ৯টায় পিলখানার বীর উত্তম আনোয়ার হোসেন প্যারেড গ্রাউন্ডে অনুষ্ঠিত বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) দিবসের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

বিজিবি সদরদপ্তরের বীরউত্তম আনোয়ার হোসেন প্যারেড গ্রাউন্ডে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এবং আনুষ্ঠানিক কুচকাওয়াজ পরিদর্শন ও অভিবাদন গ্রহণ করেন।বীরত্বপূর্ণ ও কৃতিত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ ৭২ বিজিবি সদস্যকে পদক প্রদান করেন সরকারপ্রধান।

উল্লেখযোগ্য বিষয়:
এই বছর বিজিবি ৫২তম বার্ষিকী উদযাপন করছে।
বিজিবি সীমান্ত রক্ষা, মাদক পাচার রোধ, মানবপাচার রোধ, এবং অন্যান্য অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা দায়িত্ব পালন করে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিজিবি-এর সদস্যদের তাদের সাহস ও ত্যাগের জন্য ধন্যবাদ জানান।

বিজিবি দিবস:
প্রতি বছর ১ ডিসেম্বর বিজিবি দিবস পালিত হয়।
১৯৭১ সালের ১ ডিসেম্বর তৎকালীন ইস্ট পাকিস্তান রাইফেলস (ইপিআর)-এর সদস্যরা পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেছিলেন।
এই দিনটিকে বিজিবি-এর জন্মদিন হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

এই বছর বিজিবি দিবসের থিম ছিল “সীমান্ত রক্ষায় বিজিবি, উন্নত বাংলাদেশের নিরাপত্তায় বিজিবি”।
কুচকাওয়াজে বিজিবির বিভিন্ন ইউনিটের সদস্যরা অংশগ্রহণ করে।
অনুষ্ঠানে বিজিবির বিভিন্ন অস্ত্র ও সরঞ্জাম প্রদর্শন করা হয়।
সরকারপ্রধান বিজিবি সদস্যদের তাদের সাহসী ভূমিকার জন্য ধন্যবাদ জানান।
তিনি বলেন, বিজিবি দেশের সীমান্ত রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
প্রধানমন্ত্রী বিজিবি সদস্যদের আধুনিক প্রশিক্ষণ ও প্রযুক্তি দিয়ে সজ্জিত করার জন্য সরকারের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

বিজিবি কুচকাওয়াজ পরিদর্শনে শেখ হাসিনা

বিজিবি দিবসের কুচকাওয়াজে পরিদর্শন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আপডেট সময় : ০১:১৬:৩৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ৪ মার্চ ২০২৪

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সোমবার (৪ ফেব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে ৯টায় পিলখানার বীর উত্তম আনোয়ার হোসেন প্যারেড গ্রাউন্ডে অনুষ্ঠিত বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) দিবসের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

বিজিবি সদরদপ্তরের বীরউত্তম আনোয়ার হোসেন প্যারেড গ্রাউন্ডে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এবং আনুষ্ঠানিক কুচকাওয়াজ পরিদর্শন ও অভিবাদন গ্রহণ করেন।বীরত্বপূর্ণ ও কৃতিত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ ৭২ বিজিবি সদস্যকে পদক প্রদান করেন সরকারপ্রধান।

উল্লেখযোগ্য বিষয়:
এই বছর বিজিবি ৫২তম বার্ষিকী উদযাপন করছে।
বিজিবি সীমান্ত রক্ষা, মাদক পাচার রোধ, মানবপাচার রোধ, এবং অন্যান্য অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা দায়িত্ব পালন করে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিজিবি-এর সদস্যদের তাদের সাহস ও ত্যাগের জন্য ধন্যবাদ জানান।

বিজিবি দিবস:
প্রতি বছর ১ ডিসেম্বর বিজিবি দিবস পালিত হয়।
১৯৭১ সালের ১ ডিসেম্বর তৎকালীন ইস্ট পাকিস্তান রাইফেলস (ইপিআর)-এর সদস্যরা পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেছিলেন।
এই দিনটিকে বিজিবি-এর জন্মদিন হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

এই বছর বিজিবি দিবসের থিম ছিল “সীমান্ত রক্ষায় বিজিবি, উন্নত বাংলাদেশের নিরাপত্তায় বিজিবি”।
কুচকাওয়াজে বিজিবির বিভিন্ন ইউনিটের সদস্যরা অংশগ্রহণ করে।
অনুষ্ঠানে বিজিবির বিভিন্ন অস্ত্র ও সরঞ্জাম প্রদর্শন করা হয়।
সরকারপ্রধান বিজিবি সদস্যদের তাদের সাহসী ভূমিকার জন্য ধন্যবাদ জানান।
তিনি বলেন, বিজিবি দেশের সীমান্ত রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
প্রধানমন্ত্রী বিজিবি সদস্যদের আধুনিক প্রশিক্ষণ ও প্রযুক্তি দিয়ে সজ্জিত করার জন্য সরকারের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন।