ঢাকা ০৭:৫৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫, ২ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গোপালগঞ্জ জেলার পরিচিতি ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গ।

ডেস্ক রিপোর্ট:
  • আপডেট সময় : ০৫:১১:০৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ৪ অগাস্ট ২০২৪
  • / 471

Photo : ccn bangla

হরিচাঁদ ঠাকুর – মতুয়া সম্প্রদায়ের প্রতিষ্ঠাতা। রমেশ চন্দ্র মজুমদার – বাঙালি ইতিহাসবিদ। সুধীরলাল চক্রবর্তী – সঙ্গীত পরিচালক। নির্মল সেন – সাংবাদিক, কলামিস্ট, বাম রাজনীতির নেতা, মুক্তিযোদ্ধা। সুকান্ত ভট্টাচার্য – কবি। রকিবুল হাসান – বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক। ফিরোজা বেগম – সঙ্গীতশিল্পী। কাজী হায়াত : চলচ্চিত্র পরিচালক, প্রযোজক, টেলিভিশন পরিচালক, লেখক ও অভিনেতা। শাকিব খান – চলচ্চিত্র অভিনেতা, প্রযোজক ও পরিচালক। কাজী মারুফ – অভিনেতা, প্রযোজক। জয়া আহসান – অভিনেত্রী। মারজুক রাসেল – গীতিকার। নরেন বিশ্বাস – লেখক, পণ্ডিত, আবৃত্তিকার, শিল্পী, বিপ্লবী যোদ্ধা।

গোপালগঞ্জ জেলার অর্থনীতি

গোপালগঞ্জ জেলার মোট জনসংখ্যা প্রায় ১.১ মিলিয়ন। জনসংখ্যা মূলত কৃষি শ্রমিক। কৃষি যেহেতু গোপালগঞ্জ জেলার অর্থনীতির মেরুদণ্ড, তাই এখানকার বেশিরভাগ মানুষ কৃষিজীবী। ধান, পাট, আলু, শাকসবজি এই এলাকার প্রধান ফসল। মাছ চাষ এবং গবাদি পশু পালনকে কেন্দ্র করেও একটি উল্লেখযোগ্য অর্থনীতি রয়েছে।

গোপালগঞ্জ জেলার প্রায় ৭০% জনসংখ্যার উপর একটি গবেষণা অধ্যয়ন করতে সক্ষম হয়েছে। এই শহরে প্রচুর স্কুল, কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ও রয়েছে। শিক্ষাদানের জন্য নিম্নলিখিত প্রতিষ্ঠানগুলিও রয়েছে:

এই জেলায় শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে ।
গোপালগঞ্জ সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়।
গোপালগঞ্জ সরকারি কলেজ।

গোপালগঞ্জ জেলার পর্যটন স্থান

টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধি কমপ্লেক্স, চন্দ্র বর্মা দুর্গ (কোটাল দুর্গ), কবি সুকান্ত ভট্টাচার্যের পৈতৃক বাড়ি,১৫৫৩ সালে নির্মিত বহুতলী মসজিদ, সাধু মথুরানাথের সমাধি, উজানী জমিদার বাড়ি, উজানী নদীদেড়, মধুমতি নদী, উলরপাড়া, উলরপুর, বিলপাড়া, বিলেরপাড়া নদী, খাঁনপাড়া। জমিদার বাড়ি, ৭১ বধ্যভূমি (স্মৃতিসৌধ), গওহরডাঙ্গা মাদ্রাসা (টুঙ্গিপাড়া)

বাঘিয়ার বিল (কোটালীপাড়া)। হোগলাডাঙ্গা বারো মসজিদ। ছোট বনগ্রামের জমিদার বাড়ি, ভেন্নাবাড়ির মাদ্রাসা ও গোপালগঞ্জ সদর। সুক্তাইল মঠবাড়ি, বাটিকামারী জমিদার বাড়িকি, শেখ রাসেল শিশু পার্ক, টুঙ্গিপাড়া, শেখ কামাল স্টেডিয়াম, গোপালগঞ্জ, লেকপাড়, গোপালগঞ্জ শহর, ব্যাসপুর বাগের জামে মসজিদ। ফেলারাম পাগলের সেবাশ্রম-পাগলের ভিত্তে কাটারবাড়ি, গোপালগঞ্জ শাবানা পার্ক গোপালগঞ্জ সদর।

 


F A Q 

গোপালগঞ্জ জেলায় কী আশ্চর্যজনক?

গোপালগঞ্জের) বাংলাদেশ গোপালগঞ্জ-জেলা (দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে) এটি মধুমতির পাশে অবস্থিত যা পদ্মার একটি শাখা।

গোপালগঞ্জের কয়েকজন সেলিব্রিটি কারা?

শেখ মুজিবুর রহমান, তার কন্যা শেখ হাসিনা এবং শেখ রেহানা গোপালগঞ্জের কয়েকজন বিখ্যাত ব্যক্তি।

গোপালগঞ্জ জেলার প্রধান আকর্ষণ কি কি?

গোপালগঞ্জের প্রধান দর্শনীয় স্থান হলো বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধি এবং টুঙ্গিপাড়া গ্রাম।

গোপালগঞ্জের ঐতিহাসিক স্থানগুলো কি কি?

গোপালগঞ্জের ঐতিহাসিক স্থানগুলো হচ্ছে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর ও টুঙ্গিপাড়া।

গোপালগঞ্জে কী ধরনের সাংস্কৃতিক উৎসব পালিত হয়?

গোপালগঞ্জে পহেলা বৈশাখ, দুর্গাপূজা এবং ঈদ উৎসাহ ও উৎসবের সাথে উদযাপিত হয়।

গোপালগঞ্জের ব্যবসা কী?

অর্থনীতি গোপালগঞ্জের অর্থনীতি কৃষি, মৎস্য এবং ক্ষুদ্র কুটির শিল্পের উপর নির্ভরশীল।

 

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

গোপালগঞ্জ জেলার পরিচিতি ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গ।

আপডেট সময় : ০৫:১১:০৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ৪ অগাস্ট ২০২৪

হরিচাঁদ ঠাকুর – মতুয়া সম্প্রদায়ের প্রতিষ্ঠাতা। রমেশ চন্দ্র মজুমদার – বাঙালি ইতিহাসবিদ। সুধীরলাল চক্রবর্তী – সঙ্গীত পরিচালক। নির্মল সেন – সাংবাদিক, কলামিস্ট, বাম রাজনীতির নেতা, মুক্তিযোদ্ধা। সুকান্ত ভট্টাচার্য – কবি। রকিবুল হাসান – বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক। ফিরোজা বেগম – সঙ্গীতশিল্পী। কাজী হায়াত : চলচ্চিত্র পরিচালক, প্রযোজক, টেলিভিশন পরিচালক, লেখক ও অভিনেতা। শাকিব খান – চলচ্চিত্র অভিনেতা, প্রযোজক ও পরিচালক। কাজী মারুফ – অভিনেতা, প্রযোজক। জয়া আহসান – অভিনেত্রী। মারজুক রাসেল – গীতিকার। নরেন বিশ্বাস – লেখক, পণ্ডিত, আবৃত্তিকার, শিল্পী, বিপ্লবী যোদ্ধা।

গোপালগঞ্জ জেলার অর্থনীতি

গোপালগঞ্জ জেলার মোট জনসংখ্যা প্রায় ১.১ মিলিয়ন। জনসংখ্যা মূলত কৃষি শ্রমিক। কৃষি যেহেতু গোপালগঞ্জ জেলার অর্থনীতির মেরুদণ্ড, তাই এখানকার বেশিরভাগ মানুষ কৃষিজীবী। ধান, পাট, আলু, শাকসবজি এই এলাকার প্রধান ফসল। মাছ চাষ এবং গবাদি পশু পালনকে কেন্দ্র করেও একটি উল্লেখযোগ্য অর্থনীতি রয়েছে।

গোপালগঞ্জ জেলার প্রায় ৭০% জনসংখ্যার উপর একটি গবেষণা অধ্যয়ন করতে সক্ষম হয়েছে। এই শহরে প্রচুর স্কুল, কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ও রয়েছে। শিক্ষাদানের জন্য নিম্নলিখিত প্রতিষ্ঠানগুলিও রয়েছে:

এই জেলায় শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে ।
গোপালগঞ্জ সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়।
গোপালগঞ্জ সরকারি কলেজ।

গোপালগঞ্জ জেলার পর্যটন স্থান

টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধি কমপ্লেক্স, চন্দ্র বর্মা দুর্গ (কোটাল দুর্গ), কবি সুকান্ত ভট্টাচার্যের পৈতৃক বাড়ি,১৫৫৩ সালে নির্মিত বহুতলী মসজিদ, সাধু মথুরানাথের সমাধি, উজানী জমিদার বাড়ি, উজানী নদীদেড়, মধুমতি নদী, উলরপাড়া, উলরপুর, বিলপাড়া, বিলেরপাড়া নদী, খাঁনপাড়া। জমিদার বাড়ি, ৭১ বধ্যভূমি (স্মৃতিসৌধ), গওহরডাঙ্গা মাদ্রাসা (টুঙ্গিপাড়া)

বাঘিয়ার বিল (কোটালীপাড়া)। হোগলাডাঙ্গা বারো মসজিদ। ছোট বনগ্রামের জমিদার বাড়ি, ভেন্নাবাড়ির মাদ্রাসা ও গোপালগঞ্জ সদর। সুক্তাইল মঠবাড়ি, বাটিকামারী জমিদার বাড়িকি, শেখ রাসেল শিশু পার্ক, টুঙ্গিপাড়া, শেখ কামাল স্টেডিয়াম, গোপালগঞ্জ, লেকপাড়, গোপালগঞ্জ শহর, ব্যাসপুর বাগের জামে মসজিদ। ফেলারাম পাগলের সেবাশ্রম-পাগলের ভিত্তে কাটারবাড়ি, গোপালগঞ্জ শাবানা পার্ক গোপালগঞ্জ সদর।

 


F A Q 

গোপালগঞ্জ জেলায় কী আশ্চর্যজনক?

গোপালগঞ্জের) বাংলাদেশ গোপালগঞ্জ-জেলা (দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে) এটি মধুমতির পাশে অবস্থিত যা পদ্মার একটি শাখা।

গোপালগঞ্জের কয়েকজন সেলিব্রিটি কারা?

শেখ মুজিবুর রহমান, তার কন্যা শেখ হাসিনা এবং শেখ রেহানা গোপালগঞ্জের কয়েকজন বিখ্যাত ব্যক্তি।

গোপালগঞ্জ জেলার প্রধান আকর্ষণ কি কি?

গোপালগঞ্জের প্রধান দর্শনীয় স্থান হলো বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধি এবং টুঙ্গিপাড়া গ্রাম।

গোপালগঞ্জের ঐতিহাসিক স্থানগুলো কি কি?

গোপালগঞ্জের ঐতিহাসিক স্থানগুলো হচ্ছে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর ও টুঙ্গিপাড়া।

গোপালগঞ্জে কী ধরনের সাংস্কৃতিক উৎসব পালিত হয়?

গোপালগঞ্জে পহেলা বৈশাখ, দুর্গাপূজা এবং ঈদ উৎসাহ ও উৎসবের সাথে উদযাপিত হয়।

গোপালগঞ্জের ব্যবসা কী?

অর্থনীতি গোপালগঞ্জের অর্থনীতি কৃষি, মৎস্য এবং ক্ষুদ্র কুটির শিল্পের উপর নির্ভরশীল।